Job

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ।। অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (2016) || 2016

All Question

ইতর বিশেষ (পার্থক্য) = পড়া-লেখা, রূপে-গুণে রহিমা ও ফাহিমার মধ্যে ইতরবিশেষ নেই।

10 months ago

শিরে সংক্রান্তি (আসন্ন বিপদ) = আমার এখন শিরে সংক্রান্তিঃ কিভাবে সব সামলাবো তাই ভাবছি।

10 months ago

সুখের পায়রা (সুসময়ের বন্ধু) = সুদিনে সুখের পায়রার অভাব হয় না কিন্তু সুর্দিনে একজনও মিলে না।

10 months ago

                                                                                                                     "একুশের বইমেলা”

"একুশের বইমেলা” নামে পরিচিত "অমর একুশে গ্রন্থমেলা" স্বাধীন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মেলাগুলোর অন্যতম। ফেব্রুয়ারি মাস আসলেই প্রতিটি বাঙালির নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে ধ্বনিত হয় এই বইমেলা। প্রতি বছর পুরো ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত বইমেলা দেশের লেখক-পাঠক-প্রকাশকের মধ্যে সৃষ্টি করে সাহিত্যের সেতু বন্ধন। বইমেলার চিন্তাটি এ দেশে প্রথম মাথায় আসে প্রয়াত কথা সাহিত্যিক সরদার জয়েন উদ্দিনের। তার প্রচেষ্টায় তৎকালীন কেন্দ্রীয় লাইব্রেরীর (বর্তমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি) নীচ তলায় ১৯৬৫ সালে একটি শিশু গ্রন্থমেলার আয়োজন করা হয় যা বাংলাদেশের প্রথম গ্রন্থমেলা। ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গনে তিনি একটি আন্তর্জাতিক গ্রন্থমেলার আয়োজন করেন। এখান থেকেই বাংলা একাডেমীতে বই মেলার সূচনা। ১৯৮৪ সালে সাড়ম্বরে বর্তমানের অমর একুশে গ্রন্থমেলার সূচনা হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর বইমেলার পরিসর বাড়ছে। মূলত ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটির কথা মাথায় রেখে এ বইমেলার নামকরণ করা হয় "অমর একুশে গ্রন্থমেলা”। ২০১৪ সাল থেকে বই মেলার স্টল সংখ্যা বাড়িয়ে বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্থানান্তরিত করে। অমর একুশে গ্রন্থমেলায় দেশের খ্যাতনামা সব প্রকাশনী ছাড়াও সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। এছাড়া মেলা চলাকালিন প্রতিদিনই বিভিন্ন আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। আর ২০১০ সাল থেকে "চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতিপুরষ্কার" (গুণে মানে সেরা বইয়ের জন্য); এছাড়া সরদার জয়েনউদ্দীন স্মৃতি পুরস্কার (স্টল ও অঙ্গসজ্জা) এবং 'পলান সরকার পুরস্কার (সর্বাধিক গ্রন্থক্রয়) প্রদান করা হয়।

10 months ago

আমাদের সত্য কথা বলার সাহস থাকা চাই। অন্যকে ভয় পেলে চলবে না এবং আমাদেরকে নিয়ে কে কি ভাবে তা নিয়েও শঙ্কিত হবার কিছু নেই। যত দিন আমাদের উদ্দেশ্য সৎ হয় ততদিন স্রষ্টা আমাদের পাশে থাকবে। আর তার সহায়তায় আমরা দুর্বলদেরকে উৎসাহিত করতে সক্ষম হব। এভাবেই আমরা জীবনে এগিয়ে যাব এবং খুঁজে নেব অভীষ্ট লক্ষ্য।

10 months ago